আমরা অনেকেই মনে করে থাকি nid card check করা খুব কঠিন একটা কাজ। আসলে তা নয়, বরং আপনি সিম্পল একটা প্রসেস কমপ্লিট করে আপনার ভোটার আইডি কার্ড চেক করার মাধ্যমে জেনে নিতে পারবেন আপনার আইডি কার্ড আসল না নকল এ বিষয়টি।
বলতে গেলেই বর্তমান সময়ে আপনার আইডি কার্ড অনলাইনে আছে কিনা কিংবা অন্য কারো আইডি কার্ড অনলাইনে আছে কিনা এই বিষয়টা জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর একটা মূল বিষয় হচ্ছে আমাদের এই গুরুত্বপূর্ণ নথিটি যদি আসল না নকল এ বিষয়টা না জানি তাহলে চলবো কিভাবে?
সুতরাং আপনি যদি ভোটার আইডি কার্ড চেক এর মাধ্যমে জেনে নিতে চান আপনার বন্ধু-বান্ধব আত্মীয়-স্বজন কিংবা আপনার আইডি কার্ড সঠিক কিনা তাহলে নিবন্ধটা করুন। এখানেই বিস্তারিত দেওয়া আছে কিভাবে কি করতে হবে এবং কয় পদ্ধতিতে চেক করা যায় ইত্যাদি।
আরেকটা মজার বিষয় হচ্ছে আপনি এক পর্যায়ে যখন বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে চেক করবেন সে ক্ষেত্রে Nid card download করে নিতে পারবেন।
Nid card check 2023
Nid card check করতে আপনার মোবাইলের মেসেজ অপশনে প্রবেশ করুন এবং নতুন মেসেজ লিখার অপশন চয়েস করুন এবং লিখুন NID আপনার ফরম নাম্বার দিন-মাস-বছর এই ফরমেটে এসএমএস লিখে সেন্ড করুন ১০৫ নাম্বারে। ফিরতি এসএমএস এর মাধ্যমে চেক করে নিন আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র।
বিশেষ করে আপনি যদি একজন নতুন ভোটার হয়ে থাকেন তাহলে এই পদ্ধতির মাধ্যমে ভোটার নাম্বার জেনে নিতে পারবেন। তো আপনি যদি নতুন ভোটার হয়ে থাকেন এবং আপনার কাছে স্লিপ থাকে তাহলে আইডি কার্ড নাম্বার জানতে উপরের পদ্ধতি অর্থাৎ এসএমএস পদ্ধতি ফলো করুন।
আরেকটা মজার বিষয় হচ্ছে, আপনার আইডি কার্ড যদি রেডি হয়ে যায় তাহলে সেটা এখান থেকে জানতে পারবেন। আর যদি রেডি না হয় তাহলে আপনার ফিরতি এসএমএস এর মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ড চেক কিংবা আইডি কার্ড নাম্বার পাবেন না।
যদি এসএমএস এর মাধ্যমে নাম্বার পেয়ে যান তাহলে সেটা দিয়ে জাতীয় পরিচয় পত্র যাচাই করতে পারবেন অনলাইনে। এই এনআইডি নাম্বারটি বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করতে পারবেন যেমন সিম রেজিস্ট্রেশন এর ক্ষেত্রে ইত্যাদি।
ভোটার আইডি কার্ড চেক কেন প্রয়োজন
আমরা যে আজকে এনআইডি কার্ড চেক করব তা আসলে সেটার প্রয়োজনীয়তা কেমন এই বিষয়টা নিয়ে একটু আলোচনা। আসলে আমাদের আইডি কার্ডটা আসল না কি নকল এই বিষয়টা প্রধানত জানার জন্য আমরা ভোটার আইডি কার্ড চেক করে থাকি।
বিশেষ করে যারা বিভিন্ন লোক নিয়োগ দিয়ে দেখে তাদের জন্য বিশেষ করে প্রয়োজন। কেননা লোক নিয়োগ দেওয়ার সময় তাদের কাছ থেকে যে আইডি কার্ড নেওয়া হয় সেগুলো আসল না নকল এ বিষয়টাও জানা দরকার। না হলে আমাদেরকে ফাকি দিয়ে ভূয়া একটা আইডি কার্ড ধরিয়ে দিবে।
আরো পড়ুন- ভোটার তথ্য যাচাই | Voter Information Verification
তাছাড়া এমন অনেক লোক রয়েছে যারা কিনা নিজের ব্যস্ততার কারণে নিজের আইডি কার্ড করাতে পারে না। যার কারণে অন্যজনকে দায়িত্ব দিয়ে দেওয়া হয় যেন আইডি কার্ড করিয়ে দিয়ে দেয়। অবশ্যই আমরা সেই ক্ষেত্রেও যদি প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসগুলো সাবমিট করি তারপরেও দালাল থেকে আইডি কার্ড নেওয়া রিস্কি একটা বিষয়।
তো আপনি অন্যজনের আন্ডারে যে আইডি কার্ডটা করিয়েছেন সেটা আদৌ কি বৈধ? এই বিষয়টাও জানার জন্য মূলত আমাদের Nid card check করা প্রয়োজন। যেটা কিনা আমরা আজকের এই আর্টিকেলে স্টেপ বাই স্টেপ আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করেছি।
এন আইডি কার্ড চেকিং করতে যা যা প্রয়োজন
বলতে গেলে অনলাইন থেকে আইডি কার্ড চেকিং করতে তেমন কোন ডকুমেন্টস এর প্রয়োজন নেই। এক কথা বলতে গেলে আপনার আইডি কার্ডের মধ্যে যে সমস্ত ইনফরমেশন দেওয়া আছে সেগুলোই সাথে থাকলেই চলবে যেমন, আইডি কার্ড নাম্বার, জন্মতারিখ ইত্যাদি।
- ফরম নাম্বার – ফরম নম্বর মূলত তাদের জন্যই প্রয়োজন যারা কেন এখনো আইডি কার্ড নাম্বার পান নাই। তবে এটা আশা করি বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ওয়েব সাইটের মাধ্যমিক চেক করতে প্রয়োজন পড়বে। এখানে ফর্ম নাম্বার বলতে আপনি আইডি কার্ড এর সম্পূর্ণ প্রসেস কমপ্লিট করার পরে যেটা দেওয়া হয়েছিল।
- ভোটার আইডি কার্ড নাম্বার – আপনারা যারা ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করে ফেলেছেন কিংবা আইডি কার্ড নাম্বার কানেক্ট করেছেন উপরে এসএমএসের পদ্ধতির মাধ্যমে। তারা চাইলে ফরম নাম্বার বাদ দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড চেক করতে পারবেন।
- জন্ম তারিখ- আমরা আইডি কার্ড করানোর সময় আমাদের সঠিক জন্ম তারিখটি দিয়ে থাকে যেমন জন্ম নিবন্ধন অনুযায়ী। সুতরাং এই ক্ষেত্রে আপনার সঠিক জন্ম দায়িত্ব লাগবে তাই আইডি কার্ড বাড়ানোর সময় যেটা দিয়েছেন সেটা কালেক্ট করুন।
- ফেস ভেরিফিকেশন – আপনি যদি ডাইরেক্ট Nid card check সাথে সাথে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করে নিতে চান তাহলে ফেস ভেরিফিকেশন প্রয়োজন হবে Nid wallet এর মাধ্যমে আর এটা শুধুমাত্র বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ওয়েব সাইটেই সম্ভব।
- একটি সচল মোবাইল নাম্বার – বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আমরা আইডি কার্ড চেক করার ক্ষেত্রে একটা নাম্বার ভেরিফাই করে প্রয়োজন পড়ে। তো এর জন্য এমন একটা নাম্বার কানেক্ট করুন যেটা আপনার কাছেই সব সময় থাকবে এবং একটা কোড গেলে সেটা দেখতে পাবেন।
- ঠিকানা – এটাও শুধুমাত্র আমার জানামতে services nidw gov bd এর মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে প্রয়োজন।
পুরাতন ও নতুন ভোটার আইডি কার্ড চেক করুন | Nid card check
নতুন ভোটার আইডি কার্ড চেক করুন : ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে প্রথমে services nidw gov bd ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। রেজিস্টার বাটনে ক্লিক করে আপনার ফরম/এনআইডি নাম্বার দিয়ে জন্ম তারিখ, ঠিকানা এবং ফেস ভেরিফিকেশন কমপ্লিট করে ভোটার আইডি কার্ড চেক করেন।
পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড চেক করুন : পুরাতন Nid card check চেক করতে চাইলে একইভাবে আপনাকে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ওয়েবসাইটে একটা অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করতে হবে বা লগইন করতে হবে। তারপরে আপনি আপনার আইডি কার্ডের বিভিন্ন তথ্য দেখতে পাবেন তো এভাবেই পুরাতন আইডি চেক করতে হয়।
Step:1# Nid card check ওয়েবসাইট ভিজিট করুন
এখন আপনাকে সর্বপ্রথম একটা ওয়েবসাইট ইউজ করতে হবে আর এটা হচ্ছে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ওয়েবসাইট এবং সরকার কর্তৃক পরিচালিত। এখানে প্রবেশ করার জন্য আপনি এখানে ক্লিক করতে পারেন অথবা চাইলে গুগল সার্চ করতে পারেন।
গুগলে সার্চ করবেন nidw লিখে সর্বপ্রথম একটা ওয়েবসাইট শো করবে Bangladesh election commission নামে সুতরাং সেখানে ক্লিক করুন। ক্লিক করার পর আপনি বাম পাশের উপরের কর্নারে NID online services নামে একটা বাটন দেখতে পাবেন সেখানে ক্লিক করুন।
এখন আপনি মেইন ফেইজে চলে আসবেন যেখান থেকে আমরা আমাদের এনআইডি কার্ড চেক করার প্রসেসটা শুরু করব। তাহলে চলুন আমরা সবগুলো স্টেপ বাই স্টেপ জেনে আসি।
Step:2# ভোটার আইডি কার্ড চেক অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করুন
উপরের স্টেপটি কমপ্লিট করে আপনি এখন একটা পেইজে চলে আসবেন যেখানে দুটো বাটন দেখতে পাবেন রেজিস্টার করুন এবং অপরটি আবেদন করুন আমি। এখান থেকে আপনি রেজিস্টার করুন এই বাটনে ক্লিক করবেন (যেহেতু আপনার আগে থেকে এনাআইডি নাম্বার বা ফরম নম্বর রয়েছে)।
আপনি যদি নতুন ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করতে চান তাহলে আবেদন করুন এই বাটন ক্লিক করবেন। তবে আমরা যেহেতু আজকে এ বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করব না তাই এ বিষয়টা কিংবা এই বাটনে আপনি ক্লিক করবেন না।
- রেজিস্টার বাটনে ক্লিক করুন এবং পরবর্তী পেইজে চলে যান
- আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার অথবা ফর্ম নাম্বার দিন
- নিজের অপশনে জন্ম তারিখ প্রথমে দিন তারপর মাস এবং তারপর বছর দিন
- নিচে একটা ঝাপসা ইমেজ দেখতে পাবেন সেখানে যেটা দেওয়া আছে সেটা একদম নিচের ঘরে বসান (ক্যাপচা পূরণ করুন)
- একদম নিচে একটা বাটন দেখতে পাবেন সাবমিট নামে সুতরাং সেখানে ক্লিক করুন
- আপনার বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানায় পর্যায়ক্রমে সিলেক্ট করুন (বিভাগ জেলা উপজেলা) এবং একদম নিচের পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন
- একটা সচল মোবাইল নাম্বার দিন অবশ্যই সচল হতে হবে কেননা এখানে একটা কোড পাঠানো হবে সুতরাং মোবাইল নাম্বার দিয়ে বার্তা পাঠান বাটনে ক্লিক করুন
- এখন আপনার সামনে একটা কোড দেওয়ার অপশন শো করবে সুতরাং আপনার মেসেজের যে করতে এসেছে সেটা বসিয়ে দিন এবং বহাল বাটনে ক্লিক করুন
- ফেস ভেরিফিকেশন কমপ্লিট করুন এনআইডি ওয়ালেট সফটওয়্যার দ্বারা
- ফেইস ভেরিফিকেশন কমপ্লিট হয়ে গেলে অটোমেটিক্যালি একটা ফেস নিয়ে যাওয়া হবে সেখান থেকে পাসওয়ার্ড সেট করুন
Step:3# ভোটার আইডি কার্ড চেক করে নিন
দ্বিতীয় স্টেপের মধ্যে যে সমস্ত আমি বিশেষ করেছি সবগুলো কমপ্লিট করে ফেললে আপনি বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ওয়েবসাইটে একটা ফরম নম্বর এবং যাবতীয় ডকুমেন্টস দিয়ে একটা একাউন্ট খুলে ফেললেন।
অ্যাকাউন্ট যখন খোলা শেষ হয়ে যাবে তখন আপনার অ্যাকাউন্টের মেইন পেজে নিয়ে যাওয়া হবে। এখান থেকে মূলত আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন কিংবা হারিয়ে গেলে পুনরায় উত্তোলনের আবেদন করতে পারবেন ইত্যাদি।
সুতরাং আপনার অ্যাকাউন্টের ড্যাশবোর্ডে যখন চলে যাবেন সেখানে ডাউনলোড নামে একটা বাটন দেখতে পাবেন সেখানে ক্লিক করলে আপনার ভোটার আইডি কার্ড চেক করে নিতে পারবেন। আর এখান থেকে জানা যাবে আপনার আইডি কার্ড আসল না কেন করলে বিষয়টা।
Nid card চেকিং অ্যাপ
আপনি চাইলে খুব সিম্পল একটা পদ্ধতির মাধ্যমে আপনার ভোটার আইডি কার্ড আসল না কেন কল জাস্ট এ বিষয়টা জেনে নিতে পারবেন ফেইস ভেরিফিকেশন ইত্যাদি প্রয়োজন পড়বে না। তবে এটা শুধুমাত্র এন্ড্রয়েড ফোনে সম্ভব কেননা আপনাকে প্লে স্টোর থেকে একটা অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে।
তো এটা করার জন্য সর্বপ্রথম প্লে স্টোর থেকে অনলাইন যদি নামে যে অ্যাপটা রয়েছে সেটা ডাউনলোড করুন। অ্যাপটা ওপেন করে নিবন্ধন বাটনে ক্লিক করুন এবং আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার একদম নিচে সঠিক জন্ম তারিখটি দিন। সর্বশেষ পরিচয়পত্র যাচাই বাটনে ক্লিক করে এনআইডি কার্ড চেকিং করুন।
check | nid card check link |
ডাউনলোড | এনআইডি কার্ড ডাউনলোড |
চেক | নতুন ভোটার আইডি কার্ড চেক |
অনলাইন জিডি এফ | online gd app link |
হ্যাঁ আপনি অবশ্যই অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে পারবেন সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে নির্দিষ্ট একটা প্রসেস অবলম্বন করতে হবে। বিশেষ করে আপনাকে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ওয়েবসাইটে একটা অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে যদি প্রয়োজনীয় সেবা নিতে চান।
এনআইডি কার্ড চেক করার জন্য আপনি অনলাইন জিডি অ্যাপ ব্যবহার করতে পারেন সুতরাং অ্যাপটি প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করে নিয়ে নিবন্ধন বাটন ক্লিক করুন এবং এনআইডি নাম্বার, জন্ম তারিখ দিন। সর্বশেষ পরিচয়পত্র যাচাই প্রাথমিক ক্লিক করে nid card check করুন।
যদিও বা অনলাইনের মাধ্যমে আপনি চাইলে অন্য কারো ভোটার আইডি কার্ড নাম্বার এবং জন্ম তারিখ দিয়ে এনআইডি কার্ডটি আসল নাকি নকল এই বিষয়টা জানতে পারবেন। তবে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার ক্ষেত্রে অবশ্যই যেহেতু ফেস ভেরিফিকেশন এর প্রয়োজন পড়ে তাই আইডি কার্ডের মালিক কে সাথে থাকা লাগবে।
আমরা যারা এনআইডি কার্ড চেক করার সাথে সাথে ভোটার আইডি কার্ড টা একেবারে ডাউনলোড করে নিতে চাই তাদের জন্য একটা ওয়েবসাইট হচ্ছে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ওয়েবসাইট। আপনি এখানে আপনার বিভিন্ন ইনফরমেশন দিয়ে একটা অ্যাকাউন্ট খোলার পরে আপনার ভোটার আইডি কার্ড এই বিষয়টি জানার পাশাপাশি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
এটা যেহেতু সরকার কর্তৃক ওয়েবসাইট অর্ধেক বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ওয়েবসাইটটি। তো এখানে কোন প্রকার ভুল হওয়ার সম্ভাবনা নেই, তবে হ্যাঁ আপনার দেওয়া আইডি কার্ড নাম্বার কিংবা জন্ম তারিখের মধ্যে যদি কোন ভুল থাকে তাহলে কোন তথ্য দেখাবে না। যদি আপনার দেওয়া তথ্যের মধ্যে অন্য কারো তথ্য সেম হয়ে যাই তাহলে উনার এটা দেখাতে পারে।