আপনি কি জানেন, আপনার কাছে যদি না থাকে তাহলে অনেক সরকারি সেবা থেকে বঞ্চিত হবেন? শুধু সরকারি সেবা নয় বরং আপনি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান যেমন ব্যাংক একাউন্ট খোলা সহ আরো নানা সমস্যার সম্মুখীন হবেন।
যার কারণে অবশ্যই আপনার কাছে ভোটার আইডি কার্ড না থাকলে নতুন ভোটারের জন্য আবেদন করতে হবে। তো আমরা অনেকেই জানিনা কিভাবে করতে হবে। জাস্ট অনলাইন একটা নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আপনি এই কাজটা কমপ্লিট করতে পারেন।
কমবেশি আমরা সকলেই জানি যাদের বয়স ১৮ বছর শুধুমাত্র তারাই ভোটার আইডি কার্ড পাবে। কিন্তু আপনার বয়স যদি ১৬ বছর পূর্ণ হয় তাহলে আপনি ভোটার এর জন্য আবেদন করতে পারেন।
তো আপনারা যারা নতুন ভোটারের জন্য আবেদন কিভাবে করতে হয়, new NID application এর জন্য কি কি প্রয়োজন হবে এইসব বিষয়েই জানার আগ্রহী হয়ে থাকলে আজকের এই নিবন্ধটা পড়তে পারেন শেষ পর্যন্ত।
আরো পড়ুন – NID card online copy | অনলাইন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করে নিন
এখানে আমি আপনাদের সাথে স্টেপ বাই স্টেপ অনলাইনে নতুন জাতীয় পরিচয়পত্রের আবেদন কিভাবে করতে হয় এই বিষয়টা জানানোর পাশাপাশি nid কেন প্রয়োজন, কি কি সুবিধা এবং অসুবিধা, আবেদন করতে কি কি লাগবে এবং কত বছর বয়সে আপনি এনআইডি কার্ড করাতে পারবেন এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।
ভোটার আইডি কার্ড কেন প্রয়োজন?
এখন আমি আপনাদেরকে যদি ভোটার আইডি কার্ড কেন প্রয়োজন এই বিষয়টি শেয়ার করতে চাই তাহলে অনেকগুলো বলতে পারব। তবে তার মধ্যে এখানে কয়েকটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করব যেগুলো কিনে আমাদের ভোটার আইডি কার্ড না থাকলে করা যাবে না কিংবা প্রয়োজন।
- শনাক্তকরণ: আপনি যখন জাতীয় নির্বাচন বলতে ইলেকশনের সময় ভোট দিতে গেলে অবশ্যই আপনাকে সনাক্তকরণ করতে হবে। অর্থাৎ আপনি যদি ভোটার আইডি কার্ড দ্বারা বাংলাদেশের সনাক্ত না হন তাহলে অবশ্যই আপনি ভোট দিতে পারবেন না। যার কারণে অবশ্যই ভোটার আইডি কার্ড প্রয়োজন পড়বে verification প্রসেস কমপ্লিট করতে।
- ড্রাইভিং লাইসেন্স: আপনার যদি কোন সময় ড্রাইভিং লাইসেন্স এর প্রয়োজন পড়ে তাহলে অবশ্যই সেটা পেতে হলে আপনার ভোটার আইডি কার্ড থাকা লাগবে।
- ব্যাংক একাউন্ট : মোবাইল ব্যাংকিং কিংবা সাধারণ ব্যাংকিং প্রত্যেক ক্ষেত্রেই আপনি যদি একাউন্ট খুলতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র কব আইডি থাকা প্রয়োজন।
- পাসপোর্ট: কমবেশি আমরা সকলেই জানি বিদেশ ভ্রমণ, হজ, বা কোন অফিসিয়ালি কাজের জন্য যদি বিদেশ যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার পাসপোর্ট থাকা প্রয়োজন। আর এই পাসপোর্ট করাতে হলে আপনার থাকা লাগবে এন আইডি কার্ড।
- সরকারি ভাতা: আপনি যদি সরকার থেকে বিভিন্ন ভাতা পেতে চান যেমন বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা ইত্যাদি তাহলে সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার এনআইডি কিংবা ন্যাশনাল আইডেন্টিটি কার্ড প্রয়োজন।
এগুলো ছাড়াও আমাদের অনেক খাতে national identity card প্রয়োজন পড়বে। বলতে গেলে বর্তমান সময়ে যদি আপনি সম্পূর্ণ সুবিধা পেতে চান তাহলে আপনার এই জাতীয় পরিচয়পত্রই লাগবে। এমনকি আপনার দৈনন্দিন জীবনের সিম রেজিস্ট্রেশন করতে প্রয়োজন আপনার আইডি কার্ড নাম্বার।
ভোটার আইডি কার্ড করাতে লাগবে যেসব যোগ্যতা
অবশ্যই আপনাকে নির্দিষ্ট একটা সময় পরিপূর্ণ করতে হবে আপনি যদি ভোটার তালিকায় নাম লেখাতে চান তাই তার সংক্ষিপ্ত একটা লিস্ট নিচে দেওয়া-
- আপনার বয়স অবশ্যই ১৮ বছর পদার্পণ করতে হবে
- অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে
- আপনাকে উচ্চতর শিক্ষাগত যোগ্যতা অর্জন করতে হবে (অপশনাল) বা আপনার বিদেশে অবস্থান থাকলে উচ্চতর পাসপোর্ট অর্জন করতে হবে।
নতুন ভোটার আইডি কার্ড করাতে যা যা প্রয়োজন
- online birth certificate
- এডুকেশনাল সার্টিফিকট (যদি থাকে)
- মা বাবার জাতীয় পরিচয় পত্র
- নাগরিক সার্টিফিকেট
- ইউটিলিটি বিলের ফটোকপি
- টেক্সট রশিদ
- ব্লাড গ্রুপ (অপশনাল)
- অঙ্গীকারনামা
- পাসপোর্ট এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স (অপশনাল)
- স্বামী স্ত্রী এনআইডি ফটোকপি (যদি থাকে)
- কাবিননামা (যদি থাকে)
অনলাইনে নতুন ভোটারের জন্য আবেদন
আমরা যদি অনলাইনের মাধ্যমে আমাদের আইডি কার্ডের আবেদন করতে চাই তাহলে অবশ্যই আপনাকে নির্দিষ্ট একটা প্রসেস অবলম্বন করতে হবে। মূলত এটাই আমাদের জন্য সুবিধা জনক যে, অনলাইনে নতুন ভোটারের জন্য আবেদন করা যাই।
তবে আপনি যদি কিভাবে কি করতে হবে এ বিষয়টা না জানেন আপনার জানা উচিত কিভাবে করতে হবে। আর অনেকেই সঠিক গাইডলাইন না পাওয়ার কারণে অনেক দ্বিধাদ্বন্দ্ব পড়ে যান। তাই আজকের এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের সাথে স্টেপ বাই স্টেপ বিষয়টি শেয়ার করবেন ইনশাআল্লাহ।
New NID application step
- NIDW একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করুন
- নতুন ভোটার আবেদন ফরম পূরণ করুন
- আবেদন সাবমিট করুন এবং ফরম ডাউনলোড করুন
- সর্বশেষ আপনার বায়োমেট্রিক (আঙ্গুলের চাপ, ফেস স্ক্যান) প্রদান করুন
step#1: বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ওয়েব সাইটে একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করুন
আপনি যদি অনলাইনের মাধ্যমে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করাতে চান তাহলে সর্বপ্রথম আপনাকে যে স্টেপটা কমপ্লিট করতে হবে সেটা হচ্ছে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ওয়েবসাইটে একটা অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করা।
অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করার জন্য আপনাকে প্রবেশ করতে হবে services.nidw.gov.bd এই ওয়েবসাইটে। সুতরাং এই ওয়েবসাইটি প্রবেশ করে আপনি দুইটা বাটন দেখতে পাবেন একটা হচ্ছে রেজিস্টার করুন নাম আর একটা হচ্ছে আবেদন করুন নামে।
সুতরাং আপনি যদি জাতীয় পরিচয় পত্র অনলাইন থেকে পাওয়ার জন্য আবেদন করতে চান সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আবেদন করুন নামের যে বাটনটি রয়েছে সেখানে ক্লিক করুন।
এখন আপনার সামনে আরেকটা ফর্ম ওপেন হবে যেটা কিনা মূলত একাউন্ট নিবন্ধনের জন্যই আপনার সামনে প্রদর্শিত হবে। এখানে কয়েকটা খালিঘর দেখতে পাবেন কি করতে হবে জানতে নিচের সংক্ষিপ্ত স্টেপ ফলো করুন-
- প্রথম ঘরে আপনার নাম ইংরেজিতে লিখুন
- দ্বিতীয় করে আপনার সঠিক জন্ম তারিখটি প্রথমে দিন তারপর মাস তারপর বছর এভাবেই দিন
- একদম নিচে যে ঘরটি রয়েছে তার উপরের ইমেজ এর মধ্যে যে সংখ্যাটা আছে সেটা বসিয়ে দিন এভাবেই বসিয়ে দিন
- একদম নিচে ‘বহাল’ নামে যে বাটন রয়েছে সেখানে ক্লিক করুন
এই ফর্মটা পূরণ করার পর এবং বহাল বাটনে ক্লিক করলে আপনার সামনে অপর আরেকটি পেইজ ওপেন হবে। সেখানে কি করতে হবে বিষয়টা জানতে হলে আপনাকে পরবর্তী স্টেপটা ফলো করতে হবে।
step #2: একটি সচল মোবাইল নাম্বার দিন
এখন আপনার সামনে যে ফেইসটা ওপেন হবে সেখানে একটা খালি ঘর দেখতে পাবেন যেখানে কিনা আপনাকে একটা সচল মোবাইল নাম্বার দিতে হবে।
অবশ্যই এমন একটা মোবাইল নাম্বার দিবেন যেটা কিনা আপনার কাছেই রয়েছে। কেননা এখানে আপনাকে একটা এসএমএস পাঠানো হবে নাম্বার ভেরিফাই করার জন্য।
সুতরাং নাম্বারটি দিয়ে বার্তা পাঠান নামে নিচে যে বাটনটি রয়েছে সেখানে ক্লিক করুন। ক্লিক করার সাথে সাথে আপনার দেওয়া নাম্বারে একটা এসএমএস পাঠানো হবে।
সেই সাথে আপনাকে অফার আরেকটি পেইজে নিয়ে যাওয়া হবে যেখানে অপর আরেকটি খালিঘর দেখতে পাবেন। খালি ঘরের মধ্যে আপনাকে যে কোডটা পাঠানো হয়েছে সেটা বসাতে হবে।
এখন আপনার সামনে আরেকটি পেজ ওপেন হবে যেখানে আপনাকে একটা ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড দিতে বলা হবে। সুতরাং একটি ইউনিক ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড টাইপ করুন। এবং সর্বশেষ বহাল বাটনে ক্লিক করুন।
step #3: আপনার প্রয়োজনীয় ডিটেলস দিন
আপনার ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড যখন দিয়ে ফেলবেন ঠিক তখনই আপনার একটা একাউন্ট খোলা হয়ে যাবে। এখন আপনার বিভিন্ন ডিটেলস দিয়ে একাউন্টটা পরিপূর্ণ করতে হবে।
সুতরাং এর জন্য সর্বপ্রথম যদি আপনার একাউন্ট লগইন না হয়ে থাকে তাহলে লগইন করুন ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে। লগইন করার পরে আপনার একাউন্টের ড্যাশবোর্ড ওপেন হবে সেখানে একটা বাটন দেখতে পাবেন ‘বিস্তারিত প্রোফাইল’ নামে সুতরাং সেখানে ক্লিক করুন।
ক্লিক করার পর আপনার সামনে একটা ফর্ম ওপেন হবে যেটা কিনা আপনাকে ফিল আপ করতে হবে বিভিন্ন ডিটেলস দিয়ে। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই নিজের ডিটেলস, পিতা মাতার তথ্য, স্বামী-স্ত্রীর তথ্য ইত্যাদি দিতে হবে।
গুরুত্বপূর্ণ – অবশ্যই ফর্মটা এডিটেবল করার জন্য আপনি যে তথ্য পূরণ করতে চান সেটা সিলেক্ট করে, ডানপাশের উপরে কর্নারে এডিট বাটনে ক্লিক করবেন।
১. ব্যক্তিগত তথ্য দিন
বিস্তারিত প্রোফাইল বাটনে ক্লিক করার পরে আপনার সামনে একটা পেইজ ওপেন হবে। এই পেজের মধ্যে একদম উপরে তিনটা অপশন দেখতে পাবেন ১. ব্যক্তিগত তথ্য ২. অন্যান্য তথ্য ৩. ঠিকানা সুতরাং এখান থেকে আপনি প্রথমে ব্যক্তিগত তথ্য এটা সিলেক্ট করুন।
ব্যক্তিগত তথ্য বলতে এখানে আপনার নিজের তথ্য, মা বাবার তথ্য এবং স্বামী স্ত্রীর তথ্য দিতে হবে। সুতরাং নিজে আমি যেভাবে দেখিয়েছি ঠিক সেইভাবে দেওয়ার চেষ্টা করুন।
নিজের তথ্য দিন: এখানে প্রথমে নিজের নাম বাংলায়, ইংরেজিতে (অধিকাংশ ক্ষেত্রে অটোমেটিক্যালি ইংরেজি নাম এড করা থাকে), লিঙ্গ, রক্তের গ্রুপ, জন্ম নিবন্ধন নাম্বার, জন্ম তারিখ, জন্ম স্থান এবং জাতীয়তা সিলেক্ট করুন।
পিতার তথ্য : পিতার নাম বাংলা ইংরেজি, পিতার এনআইডি, পিতার ভোটার নাম্বার (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে), পিতার মৃত্যু সন (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) দিন।
মাতার তথ্য দিন: মাতার নাম বাংলা ইংরেজি, মাতার এনআইডি, মাতার ভোটার নাম্বার (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে), মাথার মৃত্যু সন (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) দিন
বড় ভাই বোনের তথ্য: বড় ভাই বোনের নাম, বড় ভাই বোনের এন আই ডি।
স্বামী স্ত্রীর তথ্য: বৈবাহিক অবস্থা & প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ স্বামী স্ত্রীর নাম বাংলায়, এনআইডি নাম্বার এবং মৃত্যু সন (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) দিন।
২. অন্যান্য তথ্য দিন
হয়তো আপনার মনে আছে যে, আপনি এর আগে ব্যক্তিগত একটা তথ্য সিলেক্ট করেছিলেন। এ পর্যায়ে আপনাকে সেখান থেকেই অন্যান্য তথ্য নামে যে অপশনটা রয়েছে সেটা সিলেক্ট করতে হবে।
তারপরে আপনাকে অন্যান্য তত্ত্বের বিভিন্ন ইনফরমেশন কিংবা ডিটেইলস সাবমিট করতে হবে। সুতরাং সেগুলো নিয়ম অনুযায়ী নিচে যেভাবে বলেছি সেভাবেই সাবমিট করুন।
অন্যান্য তথ্য: শিক্ষাগত যোগ্যতা (বাংলা), পেশা, অসমর্থতা, সনাক্তকরণ চিহ্ন (বাংলা), টিন নাম্বার, ড্রাইভিং লাইসেন্স নম্বর, পাসপোর্ট নম্বর, ধর্ম, টেলিফোন নম্বর (যদি থাকে), আপনার মোবাইল নাম্বার দিন।
৩. ঠিকানা দিন
এ পর্যায়ে আপনাকে আপনার ঠিকানা দিতে হবে ঠিকানার ক্ষেত্রে অবশ্যই বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা সঠিকভাবে দিতে হবে। নিচে যেভাবেই বলা হয়েছে ঠিক সেই ভাবেই এবং সেই ইনফরমেশন গুলো দিন।
বর্তমান & স্থায়ী ঠিকানা: বিভাগ, জেলা, উপজেলা আরএমও, সিটি কর্পোরেশন/পৌরসভা, ইউনিয়ন, মৌজা/মহল্লা, ইউনিয়নের ওয়ার্ড নাম্বার, গ্রাম/রাস্তা, বাসা/হোল্ডিং নাম্বার (বাংলা), পোস্ট অফিস (বাংলা) এবং পোস্ট কোড দিন।
আরে এখানে আপনি অবস্থানরত দেশের নাম অর্থাৎ আপনি কোন দেশ থেকে অনলাইনের মধ্যে আবেদন করতেছেন, সেটা প্রথম দিকে সিলেক্ট করে নিবেন। পরবর্তীতে একদম নিচে আপনি ভোটার এরিয়া অর্থাৎ কোন এলাকা (বর্তমান বা স্থায়ী ঠিকানা) থেকে ভোটার হতে চান সেটা সিলেক্ট করবেন।
step #4: নতুন ভোটারের জন্য আবেদন এবং ফর্ম ডাউনলোড করুন
এখন আপনাকে কাগজপত্র (নথি সরবরাহ করুন) এই অপশনে নিয়ে যাওয়া হবে। তবে এখানে আপনাকে কোন কিছু আপলোড করতে হবে না। তো আপনি পরবর্তী অপশনে যাবেন।
এখানে পরবর্তী অপশন বলতে নিশ্চিত করুন (নিশ্চিত করুন এবং জমা দিন) নামে যে অপশনটা রয়েছে সেটা। সুতরাং এর ডান পাশে একটা ‘পরবর্তী’ নামে বাটন দেখতে পাবেন সেখানে ক্লিক করুন।
তবে একটি বিষয় লক্ষ্য রাখবেন যে, আপনি যে সমস্ত ইনফরমেশন প্রোভাইড করেছেন সবগুলো আসলেই ঠিকঠাক আছে কিনা। যদি সবগুলো যেমন বানান ইত্যাদি ঠিকঠাক থাকে তাহলে আপনি সাবমিট করবেন।
সাবমিট করার পরে উপরের দিকে একটা ডাউনলোড নামে বাটন দেখতে পাবেন সেখানে ক্লিক করে আপনার ভোটার আবেদন ফরমটা ডাউনলোড করে নিন। যদি সম্ভব হয় অর্থাৎ প্রিন্টার তাকে তাহলে প্রিন্ট করে নিবেন একেবারে।
ভোটার নিবন্ধন ফরম ডাউনলোড pdf
আমরা অনেকেই ফরম ডাউনলোড করতে চাই, কিন্তু সঠিক লিংক না পাওয়ার কারণে ডাউনলোড করতে পারি না। আপনি যদি ফরম ডাউনলোড করতে চান এবং সেটা অফলাইনে পূরণ করে জমা দিতে চান তাহলে আশা করি সেটাও করবেন। ডাউনলোড করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন এবং ভোটার নিবন্ধন ফরম পিডিএফ ডাউনলোড করে নিন।
application | নতুন ভোটারের জন্য আবেদন লিংক |
birth certificate | জন্ম নিবন্ধন যাচাই করুন |
see | আমার ভোটার আইডি কার্ড দেখতে চাই |
download | nid card download |
nid | Nid card |
FAQ
অবশ্যই আপনি আপনার এন আইডি কার্ড করার জন্য সেটা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন নির্দিষ্ট একটা প্রসেসের মাধ্যমে। অনলাইনে আপনি আবেদন করতে পারবেন মাত্র, আর আপনার অনলাইন কপিটা নিয়ে অর্থাৎ ফরম আপনার নিকটস্থ ইউনিয়ন পরিষদ কিংবা নির্বাচন কার্যালয়ে যোগাযোগ করতে হবে।
হ্যাঁ অবশ্যই আপনি মোবাইল দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন আবেদন করতে পারবেন। তবে সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার কাছে যে মোবাইলটি রয়েছে সেটাতে ইন্টারনেট কানেকশন এবং ইন্টারনেট ব্রাউজিং করা যেতে পারে এমন হতে হবে।
আপনার Nid application গ্রহণ হওয়ার পরে যখন আইডি কার্ড হয়ে যাবে তখন আপনার মোবাইলে একটা এসএমএস আসবে। তখন আপনি চাইলে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড এর মাধ্যমে আপনার নতুন ভোটার আইডি কার্ড কালেক্ট করতে পারবেন।