আপনারা যদি নিজের জন্ম সনদ বা জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার প্রসেসটা সম্পূর্ণরূপে জানতে চান তারা আজকের এই নিবন্ধটি পড়ুন। কেননা আজকের এই আর্টিকেলের মূল বিষয়বস্তু হচ্ছে যাদের জন্ম সনদ অনলাইনেই নেই তারা কিভাবে অনলাইনে করবেন এই বিষয় নিয়ে।
অনেক সময় দেখা যায় যে আমাদের খুব গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টস অর্থাৎ birth certificate যেটা কিনা প্রাথমিকভাবে নাগরিকত্বের বহন করে। আপনারা যারা দেখতে পান যে, জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার পরে সেটা অনলাইনে নেই।
তারা চাইলে সিম্পল একটা প্রসেস শেষ করে নিজের জন্ম সনদটা অনলাইনে করতে পারবেন। আসলে অনেকেই মনে করে থাকেন যে এটা একটা কঠিন কাজ বরং তা নয়।
নিজেই একটু অনলাইনে ঘাটাঘাটি করার পরেই যখন জেনে ফেলবেন তখন এটা সহজ হয়ে যাবে। তাই আজকের এই নিবন্ধ লিখেছি যেন আপনারা সেই বিষয়টি জানতে পারেন।
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করুন (মাত্র ৫ মিনিটে)
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার জন্য আপনার জন্ম সনদ তেরো ডিজিটের হয়ে থাকলে প্রথম ৪ ডিজিট আপনার জন্ম সাল বসিয়ে দিন। এভাবেই না হলে আপনার সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ বা পৌরসভা কার্যালয়ে যোগাযোগ করে BCO করুন।
কমবেশি আমরা সকলেই জানি, আগেকার সময়ে যখন বাংলাদেশ অনলাইন সার্ভিস চালু ছিল না তখন হাতের লেখা জন্ম নিবন্ধনের প্রচলন ছিল। কিন্তু বর্তমানে আধুনিকতার ছোঁয়ায় এবং প্রযুক্তির দুনিয়ায় সকল জন্ম সনদকে ডিজিটাল জন্ম সনদে রূপান্তরিত করা হয়েছে।
বর্তমানে হাতের লেখা জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে রূপান্তরিত করে ডিজিটাল জন্ম সনদে রূপ করণ করা হয়েছে। তবে, ভুলবশত বা বিভিন্ন ইনফরমেশন বলতে গায় অনেকের জন্ম সনত এখনো অনলাইন করা হয় নাই।
তারা কিভাবে নিজের জন্ম সনদ অনলাইন করবেন এই বিষয় নিয়ে আজকের এই ব্লগে বিস্তারিত বলার চেষ্টা করেছি। তবে আপনি চাইলে নিজের সংক্ষিপ্ত প্রসেসটা অবলম্বন করতে পারেন।
- https://everify.bdris.gov.bd ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার জন্ম সনদ যাচাই করুন।
- যদি আপনার খুঁজে না পান এবং আপনার জন্ম নিবন্ধন নাম্বার ১৩ ভিজিটের হয়ে থাকলে প্রথম ৪ ডিজিট আপনার জন্ম সাল দিন।
- পুনরায় উল্লেখিত ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার জন্ম সনদ যাচাই করুন।
- তারপরেও যদি খুঁজে না পান তাহলে আপনার সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ বা পৌরসভা কার্যালয় যোগাযোগ করে জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করুন।
আপনি চাইলে উপরে দেওয়া সিম্পল প্রসেসটা অবলম্বন করতে পারেন। শেষ পর্যায়ে আপনি কোনভাবে যদি অনলাইনে আপনার জন্ম সনদ খুঁজে না পান তাহলে কি করতে হবে এ বিষয়টা স্টেপ বাই স্টেপ বলে দেওয়া রয়েছে।
তাছাড়া সাধারণত আমাদের বার্থ সার্টিফিকেট অনলাইনে কেন পাওয়া যায় এ বিষয়টাও আমি আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। যেন আপনারা এই বিষয় নিয়ে এ টু জেড সবগুলো জেনে যান।
জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে যাচাই করুন
অনেক ক্ষেত্রেই আমরা সঠিক নিয়মটা না জানার কারণে অনলাইন থেকে জন্ম সনদ পাই না। তাই জন্ম নিবন্ধন নতুনভাবে অনলাইনে আবেদন করার আগে দেখে নিন আপনার জন্ম সনদ অনলাইনে আছে কিনা।
সঠিক নিয়মটা ফলো করে যখন আপনি দেখতে পাবেন কোন ভাবেই আপনার বার্থ সার্টিফিকেট অনলাইনে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না তারপরে আপনাকে নতুন বার্থ সার্টিফিকেটের আবেদন করতে হবে পুনরায়।
তাহলে চলুন আগে আমরা জেনে আসি কিভাবে অনলাইনে যাচাই করব আমাদের বার্থ সার্টিফিকেট। এর জন্য আপনাকে চলে যেতে হবে সর্বপ্রথম https://everify.bdris.gov.bd এই ওয়েবসাইটে।
তারপর আপনার সামনে দুইটা খালি বক্স আসবে প্রথম ঘরে আপনার সঠিক জন্ম নিবন্ধন নাম্বারটা টাইপ করুন। যদি আপনার জন্ম নিবন্ধন নাম্বার ১৭ ডিজিটের না হয় তাহলে ১৩ ডিজিট হয়ে থাকলে প্রথম ৪ ডিজিট আপনার জন্ম সাল দিন।
দ্বিতীয় ঘরে আপনার সঠিক জন্ম তারিখ প্রথম দিন তারপর মাস তারপর জন্ম সাল দিন। একদম নিচে আরেকটি খালি বক্স পাবেন সেখানে মূলত উপরে যে গাণিতিক সমস্যা দেওয়া রয়েছে সেটার সলিউশন বসাবেন।
সুতরাং একইভাবে একদম শেষ করে ক্যাপচা অর্থাৎ গাণিতিক সমস্যা যদি যোগ হয় তাহলে যোগফল, বিয়োগ হলে বিয়োগফল, ভাগ হলে ভাগফল ঠিক একইভাবে গুন হলে গুনফল বাসাবে।
একদম নিচে একটা বাটন দেখতে পাবেন search নামে সুতরাং এই বাটনে ক্লিক করে আপনি নিন আপনার বার্থ সার্টিফিকেট অনলাইনে পাওয়া যাচ্ছে কিনা।
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম
এখন আমি আপনাদেরকে স্টেপ বাই স্টেপ শেয়ার করব কিভাবে জন্ম সনদ অনলাইনে না থাকলে সেটা অনলাইন করবেন। সেই সাথে কেন আমাদের জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে থাকে না এ বিষয়টাও আপনাদের সাথে শেয়ার করব।
আমি মনে করি আসলেই আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত এ বিষয়গুলো জেনে রাখা। কেননা কম বেশি আমরা সকলেই জানি জন্ম নিবন্ধন হচ্ছে প্রাথমিক পর্যায়ের একটি আইডেন্টিফিকেশন।
শিশু জন্ম নিয়ে আর ৪৫ দিনের মধ্যেই জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন করে ফেলা উচিত। যদি তার পরেও অনলাইনে না পান কিভাবে করবেন সেই বিষয়টি জানান।
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করতে কি কি লাগবে
আপনার জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার জন্য তেমন কিছু জিনিসের প্রয়োজন নেই। তবে সাধারণত অনলাইন জন্ম নিবন্ধন আবেদন করতে যেসব জিনিসের প্রয়োজন সেগুলোই লাগে।
কেননা এখানে যখন আপনার জন্ম নিবন্ধন নাম্বারটা যাচাই বাছাই করার পরেও দেখতে পাবেন যে সেটা অনলাইনে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তখন আপনাকে পুনরায় আবেদন করতে হবে নতুন বার্থ সার্টিফিকেট করার জন্য।
আর এই ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার টিকা কার্ড, মা বাবার অনলাইন জন্ম নিবন্ধন, মা বাবার এনআইডি (অপশনাল / প্রযোজ্য ক্ষেত্রে), ইউটিলিটি বিল এর ফটোকপি (প্রযোজ্যক্ষেত্র), হসপিটাল সার্টিফিকেট এবং স্কুল সার্টিফিকেট ইত্যাদি এবং বয়সভিত্তিক বিভিন্ন জিনিসের প্রয়োজন পড়ে।
১. জন্ম নিবন্ধন অনলাইন চেক করে দেখুন
আপনি যদি পুনরায় আপনার জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে না থাকার কারণে সেটা অনলাইন করতে চান তাহলে সর্বপ্রথম আপনাকে নিশ্চিত হয় নিতে হবে যে, আসলেই আমার জন্ম সনদটা অনলাইনে আছে কিনা।
অনলাইনে যাচাই করার জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম everify bdris gov bd এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। তারপর আপনার বার্থ সার্টিফিকেট নাম্বার এবং জন্ম তারিখ দিয়ে যাচাই করতে হবে।
সুতরাং প্রথমে এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন তারপর আপনার সামনে একটা ফেস ওপেন হবে যেখানে তিনটি খালিঘর দেখতে পাবেন। প্রথম ঘরে আপনার জন্ম নিবন্ধন নাম্বার, দ্বিতীয় ঘরে সঠিক জন্ম তারিখ, একদম শেষ করে একটি ক্যাপচা পূরণ করতে হবে।
এখানে ক্যাপচা বলতে এখানে একটা গাণিতিক সমস্যা দেওয়া থাকবে সেটা সলিউশন করতে হবে। সুতরাং যদি যোগ দেওয়া থাকে তাহলে যোগফল, গুণ দেওয়া থাকলে গুণফল, ভাগ দেওয়া থাকলে ভাগফল দিয়ে দিবেন।
একদম নিচে গেলে দুইটা বাটন দেখতে পাবেন সেখান থেকে search নামে যে বাটনটা রয়েছে সেখানে ক্লিক করুন। এখন যদি আপনার জন্ম সনদের অনলাইন কপি শো করে তাহলে বুঝবেন আপনার জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে আছে।
২. জন্ম নিবন্ধন নাম্বার ঠিক আছে কিনা দেখুন
আগেরকার সময় অনেকের জন্ম নিবন্ধন নাম্বার ছিল ১৬ ডিজিটের। এখনো পর্যন্ত যদি আপনার জন্ম নিবন্ধন নাম্বার ১৬ ডিজিটের হয়ে থাকে তাহলে সেটা আপনি কোনভাবেই অনলাইনে দেখতে পাবেন না।
তো এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার জন্ম নিবন্ধন নাম্বারটা ১৬ ডিজিট থেকে ১৭ ডিজিট করতে হবে। এর জন্য আপনার ১৬ ডিজিট নাম্বারের একদম শেষ ৪ ডিজিট এর আগে একটা ০ বার সাথে হবে অথবা শুরুর ১২ ডিজিটের পর একটা ০ বসাতে হবে।
এভাবে মূলত আপনার ১৬ ডিজিট থেকে ১৭ ডিজিটে রূপান্তরিত করবেন। আর অন্যদিকে আপনার জন্ম সনদ নাম্বার যদি ১৩ ডিজিট হয়ে থাকে তাহলে সেটাকে অবশ্যই ১৭ ডিজিটে রূপান্তরিত করতে হবে।
জন্ম নিবন্ধন নম্বর ১৩ থেকে ১৭ ডিজিট করার জন্য নাম্বারের একদম শুরুতে আপনার চার ডিজিটের জন্ম সাল বসিয়ে দিন। এভাবেই ১৩ থেকে ১৭ ডিজিটে রূপান্তরিত করতে পারবেন।
৩. জন্ম সনদ অনলাইন করুন
সম্পূর্ণ প্রসেস অবলম্বন করার পরেও যদি আপনি দেখতে পান যে আপনার জন্ম সনদটা অনলাইনে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এখন আপনাকে ভিন্ন আরেকটি পদ্ধতি অবলম্বন করে আপনার এটাকে অনলাইনে করতে হবে।
আর সেটা হচ্ছে আপনার ইউনিয়ন পরিষদ বা পৌরসভা কার্যালয় যোগাযোগ করতে হবে এবং তাদেরকে জানাতে হবে যে, আমার জন্ম নিবন্ধনটা অনলাইনে খুঁজে পাচ্ছি না। এক্ষেত্রে তারা যাচাই-বাছাই করে দেখবে এবং কি করতে হবে সেটা বলবে।
তো তাদেরকে গিয়ে যখন আপনার জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার আবেদন করবেন তখন তারা অনলাইনে করে দিবে। মূলত এটা নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার মাধ্যমে করতে হবে।
আরো পড়ুন – জন্ম নিবন্ধন সনশোধন
হয়তো যদি আপনি তাদেরকে গিয়ে বিষয়টা অবলম্বন করেন। তারা বলবে যে, পুনরায় নতুন জন্ম নিবন্ধনের আবেদন করতে, এক্ষেত্রে আপনি সেটা করতে পারেন।
অন্যদিকে যদি আপনি উপরের স্টেপ গুলোতে আপনার জন্ম সনদ অনলাইনে খুঁজে পান তাহলে বাংলা-ইংরেজি উভয় জন্ম সনদ অনলাইনে থাকলে কিছুই করতে হবে না।
আর যদি অনলাইনে খোঁজার পরে জন্ম নিবন্ধন ইংরেজি না পান তাহলে সেটা অনলাইনে করতে হবে। এক কথায় বলতে গেলে একত্রে আপনার জন্ম নিবন্ধন ইংরেজির আবেদন করতে হবে।
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কিনা চেক করার নিয়ম
আপনার বার্থ সার্টিফিকেট যদি অনলাইনে আছে কিনা সেটা যাচাই করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে জন্ম নিবন্ধন যাচাই প্রসেসটা অবলম্বন করতে হবে।
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কিনা চেক করার জন্য মূলত আপনাকে সর্বপ্রথম https://everify.bdris.gov.bd এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। এখন আপনার ১৭ ডিজিটের বার্থ সার্টিফিকেট নাম্বার এবং জন্ম তারিখ কি দিয়ে চেক করতে হবে অনলাইনে আছে কিনা।
যদি একটা ক্যাপচা পূরণ করতে বলা হয় তাহলে সেটাও করতে হবে। এখানে ক্যাপচা বলতে উপর উল্লেখিত ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে তিনটি কালিকট থেকে প্রথম ও দ্বিতীয় কারিগরটি জন্ম নিবন্ধন নাম্বার এবং জন্ম তারিখ দিয়ে পূরণ করবেন।
একদম নিচে একটি খালিঘর দেখতে পাবেন, ঠিক তার উপরে ঝাপসা ইমেইজের মধ্যে একটা গাণিতিক সমস্যা রয়েছে। মূলত এর সলিউশন কিভাবে সেটা আপনাকে একদম নিচের ঘরেই বসাতে হবে।
birth certificate অনলাইন কিভাবে দেখে
আপনারা অনেকেই একটা বিষয়কে বিভিন্নভাবে সার্চ করে থাকেন যেমন ‘জন্ম নিবন্ধন যাচাই’ ঠিক এই বিষয়টাকে যারা জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কিভাবে দেখে লিখে সার্চ করে থাকেন তাদের জন্য এখানে সংক্ষিপ্ত একটা প্রসেস দেয়া আছে।
আপনাকে চলে যেতে হবে সর্বপ্রথম everify.bdris.gov.bd এই ওয়েবসাইটে। মূলত এটা হচ্ছে একটা বাংলাদেশ সার্ভার যেটা সরকার কর্তৃক পরিচাল। এখানেই জন্ম নিবন্ধন রিলেটেড বিভিন্ন সেবা দেওয়া হয় যেমন যাচাই করার প্রসেসটা।
সুতরাং উপরের লিখিত লিংকে প্রবেশ করে আপনার জন্ম নিবন্ধন নাম্বার (অবশ্য ১৭ ডিজিটের হতে হবে) দিন। তারপর আপনার সঠিক জন্ম তারিখটা প্রথমে দিন, তারপর আপনার জন্ম মাস, এখন আপনার জন্ম সালটা দিতে হবে।
তার নিচে একটা ক্যাপচার দেওয়া রয়েছে অর্থাৎ গাণিতিক সমস্যা এটা আপনি বসিয়ে দিবেন। গুন, ভাগ, যোগ, বিয়োগ এর বিভিন্ন সমস্যা দিয়ে থাকবে সেগুলোর ফল কি হবে সেটা আপনাকে একদম নিচের করে বসাতে হবে।
আপনার জন্ম সনদ অনলাইনে আছে কিনা যাচাই করতে https://everify.bdris.gov.bd এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে আপনার জন্ম নিবন্ধন নম্বর ১৭ ডিজিটাল যেটা আছে সেটা দিবেন এবং সঠিক জন্ম তারিখটি দিয়ে একটা ক্যাপচা পূরণ করুন। পরবর্তীতে একদম নিচে search নামে একটা বাটন রয়েছে সেখানে ক্লিক করে যাচাই করুন।
যদি আপনার জন্ম সনদ অনলাইনে খুঁজে না পান তাহলে অবশ্যই আপনার জন্ম নিবন্ধন নম্বর ১৭ ডিজিট কিনা সেটা চেক করতে হবে। সুতরাং জন্ম নিবন্ধন নম্বর ষোল ডিজিট হলে একদম ৪ ডিজিট এর আগে একটা শুন্য বসে ১৭ ডিজিট করবেন। আর ১৩ ডিজিট হলে প্রথম ৪ ডিজিট আপনার জন্ম সাল দিবেন। তারপরেও যদি খুঁজে পাওয়া না যায় তাহলে আপনার সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ বা পৌরসভা কার্যালয়ে যোগাযোগ করুন।
সাধারণত নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন করতে যে সমস্ত জিনিসের প্রয়োজন পড়ে অনলাইন করতেও সেগুলোর প্রয়োজন পড়ে। কেননা এখানে সার্চ করার পর যদি দেখতে পান যে অনলাইনে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না তাহলে কোনভাবেই খুঁজে পাওয়া না গেলে অবশ্যই নতুন বার্থ সার্টিফিকেটের আবেদন করতে হবে।
Correction | birth certificate correction |
আবেদন | জন্ম নিবন্ধন আবেদন |
যাচাই | জন্ম নিবন্ধন যাচাই |
E verify | e-verify.gov.bd |
check | NID card check |
download | NID card download |